বক্সনগর প্রতিনিধি:- সোনামুড়া থানাধীন শোভাপুর গ্ৰাম পঞ্চায়েত সীমান্ত এলাকার ৫নং ওয়ার্ডের সাহাপুর এলাকার বাসিন্দা রাশেদ আলম বয়স ৩৫ গত ৫ জুন সীমান্তের ওপারে তার পুকুরে যাওয়ার সময় বাংলাদেশর সীমান্ত রক্ষী বিডিআর থাকে যেতে বাধা দেয়। বিডিআর এর সাথে কথা কাটাকাটি হয় রাশেদ আলমের।
তখন নাকি বিডিআর বলে, তকে আমরা তুলে নিয়ে যাবো তারপর সে বাড়িতে চলে আসে, তবে ঘটনার পর ৭জুন একজন অপরিচিত লোক নাকি রাশেদ আলমের বাড়িতে আসে পাঠি বিক্রি করতে। তখন রাশেদ আলম বলে তোমাকে দেখে তো পাঠি বিক্রেতা মনে হয় না তুমি কেন এসেছো আমার বাড়িতে এই নিয়ে পাঠি বিক্রেতা সাথে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
পরবর্তীতে পাঠি বিক্রেতা নাকি সীমান্তের ওপারে গিয়ে কামাল হোসেন নামের এক বাংলাদেশী ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে আসে। রাশেদ আলমকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে বাংলাদেশে চলে যায় রাশেদ আলমের স্ত্রী আটকানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়, তার স্ত্রী চিৎকার শুনে আশে পাশে মানুষ আসার আগেই সীমান্ত পার হয়ে যায়, রাশেদ আলম কে নাকি বিডিআর এর হাতে তুলে দেয় অপহরণ কারীরা।
তার পর বিডিআর রাশেদ আলম কে নিয়ে চলে যায়, রাশেদ আলমের দুই সন্তান ও রয়েছে, পুরো ঘটনা সংবাদ মাধ্যমের কাছে জানায় রাশেদ আলমের স্ত্রী খুরশেদা বেগম, এই বিষয় মহকুমার শাসক থেকে শুরু করে বিএসএফর ক্যাম্পে জানানোর পরেও ঘটনার ৭ দিন অতিক্রম হলেও কোনো খুঁজ নেই রাশেদ আলমের।
0 মন্তব্যসমূহ