বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে আবারো ডোম ও SDMO অমানবিকতা-Sabuj Tripura

 

সবুজ ত্রিপুরা

৬ মে

শুক্রবার

বিশালগড় প্রতিনিধিঃ বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে মৃতদেহ ময়নাতদন্তে অস্বীকার করায় হাসপাতাল চত্বরে উত্তেজনা সৃষ্টি ঘটনাস্থলে ডোমকে নিয়ে আসেন বিশালগড় থানার ইন্সপেক্টর সহ TSR জোয়ান, জানাযায় বিগত কিছুদিন পূর্বে বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে অস্থায়ী ডুম অনন্ত দাস ও তার ছেলের বিরুদ্ধে 

ময়নাতদন্তের পরে মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের কাছ থেকে বেআইনিভাবে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠে এবং যা পরিপ্রেক্ষিতে এলাকার বিধায়ক সহ স্বাস্থ্য দপ্তরের এক যাক আধিকারিকদের নিয়ে এক প্রকার বৈঠক করা হয় পাশাপাশি কোনভাবেই যেন মৃত পরিবারের কাছ থেকে যেন কোনভাবে অর্থ না চাওয়া হয় সে বিষয়ে অস্থায়ী ডোম অনন্ত দাস কে সতর্ক করে দিলেন বিধায়ক, শনিবার দুপুর বারোটায় বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে কলকলিয়া ও চাম্পামুড়া দুটি স্থান থেকে ফাঁসিতে আত্মহত্যা করা দুই মহিলার মৃতদেহ বিশালগড় মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসার পর মৃতদেহ ময়নাতদন্ত করার জন্য কয়েক ঘন্টা যাবত মৃতদেহ হাসপাতালে পড়ে থাকতে হলো, ডোম অনন্ত দাস কে বারবার ফোন করা সত্ত্বেও সে ফোন রিসিভ করেননি। দীর্ঘ সময়ের পর ফোন রিসিভ করে জানান যে উনি ময়নাতদন্ত করতে আসতে পারবেন না। এই নিয়ে হাসপাতাল চত্বরে দেখা দেয় তীব্র উত্তেজনা খবর পেয়ে ছুটে আসে বিশালগড় থানা ইন্সপেক্টর বিশ্বজিৎ দাস শহর  TSR জোয়ান ছুটে আসেন স্বাস্থ্য আধিকারিক জ্যোতির্ময় দাস, অস্থায়ী ডোম অনন্ত দাস কে 

                        হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন

অবশেষে বাড়ি থেকে তুলে আনলেন ইন্সপেক্টর বিশ্বজিৎ দাস, অন্যদিকে মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক জ্যোতির্ময় দাস কে বারবার মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা জানানোর পরও তিনি কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেনি এক প্রকার ক্ষোভে মুখে মৃত ব্যক্তির পরিবারের সামনে স্বাস্থ্য আধিকারিক জ্যোতির্ময় দাস, জ্যোতির্ময় দাস এর কাছে জানানোর পর উনি স্পষ্ট তো পুলিশকে মানে বার্তা দেন ডোমকে বাড়িতে নিয়ে আসার। বিশালগড় মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক জ্যোতির্ময় দাস এক প্রকার অপদার্থ তার পরিচয় দিলেন পুলিশের কাছে অস্থায়ী ডোমকে নিয়ে আসতে মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক পুলিশের কাছে বার্তা দেন জানিয়ে একপ্রকার রীতিমত উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। আর এই উত্তেজনা সামাল দিতে বিশালগড় থানার ইন্সপেক্টর বিশ্বজিৎ দাস, মহিলা থানার ইন্সপেক্টর রুখিয়ে বেগম সহ TSR জোয়ান। পুলিশ যদি ঘটনাস্থলে সঠিক সময় মত না থাকতো তাহলে মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের  

ক্ষোভের থেকে অল্পেতে রক্ষা পায়। মনে হচ্ছে অস্থায়ী ডোম অনন্ত দাসের মৃত ব্যক্তির পরিবারের কাছ থেকে যে অর্থ হাতিয়ে নিতেন তা থেকে মনে হয় বিশালগড় মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক জ্যোতির্ময় দাসের কিছুটা ভাগ পেতেন। আর তা না হলে কেনই বা মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিক অস্থায়ী ডোমকে বাড়ি থেকে নিয়ে আসার জন্য পুলিশ ও মৃত ব্যক্তির পরিবারকে আদেশ দেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Close Menu