সবুজ ত্রিপুরা
৬ ডিসেম্বর
মঙ্গলবার
বক্সনগর প্রতিনিধিঃ সোনামুড়া মহকুমার সীমান্তবর্তী এলাকার মধ্যে অন্যতম পাঁচার বানিজ্যের কেন্দ্র স্থল হচ্ছে বক্সনগর বিধানসভা কেন্দ্র।ইদানিং কালে চিনি পাচারের করিডোর হিসাবে সীমান্তবর্তী
গ্রামগুলো আদমপুর এবং নজুরপুরা তাার কাটা বেড়া সংলগ্ন বটতলা মুড়া মেইন আদমপুর কড়ালিয়া টিলায় বাড়ী ঘরে মজুত করে রেখে রাতের অন্ধকারে 192/191ঘেইটের উত্তর এবং দক্ষিণ দিক দিয়ে মই,সিড়ি, পাট্রা লাগিয়ে চিনির বস্থা গুলো পাচার করছে।গাড়ী বোঝাই অথবা অটো বোঝাই এমনকি প্রাইভেট কার দিয়ে ও দিনের বেলা সীমান্ত গ্রামের বাড়িতে জমিয়ে সেখান থেকে বর্ডারের দালাল চক্রের হাত ধরে বিএসএফ কে বাগিয়ে নিয়ে মোটা অংকের দফারফা করে পাচার বানিজ্য দেদার চালিয়ে যাচ্ছে বলে সীমান্তে বসবাস রত গোগন সংবাদে জানা যায় চিনি পাচার রহিমপুর,পুটিয়া এলাকায় দিয়ে প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে চিনি অবৈধভাবে পাচার হচ্ছে।তারই প্রভাব কিন্তু মিষ্ঠির দোকান দারের উপর পড়ছে।প্রয়োজনের তুলনায় চিনি কম পাওয়া যাচ্ছে। বক্সনগর বিশালগড় মুদির দোকান গুলোতে নাম মাএ চিনি দোকানে রাখে বিক্রি করার জন্য।বক্সনগরের এক মিষ্ঠি দোকাদার জানিয়েছেন দশ পেকেট চিনি ক্রয় করার জন্য অনেক গুলো দোকানে গিয়েছিলাম মুদি দোকান দার বলেন দশ পেকেট হবে না দু পেকেট নিলে নিতে পারেন।
হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
চিনির খুবই চাহিদা ,অগ্রিম বুকিং করে টাকা লাগিয়ে পযর্ন্ত চিনি পাওয়া যায় না। চিনির সংকট মিঠাই দোকানীদের কাছে তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে ওঠছে।প্রতিদিন প্রচুর চিনির গাড়ী বিশালগড় থেকে সীমান্তবর্তী বাজার গুলোতে আসছে।আর সেখান থেকেই বাংলাদেশের
উদ্দেশ্য পাচার করা হচ্ছে।খাদ্য জনসংভরন দপ্তর এবং পুলিশ প্রশাসন যদি অচিরেই কোন পদক্ষেপ গ্রহন না করেন।তাহলে রাজ্যের মধ্যে চিনির সংকট অবশ্যই দেখা দেবে।এখন দেখার বিষয় পুলিশ প্রশাসন এবং খাদ্য দপ্তর কি ভূমিকা গ্রহন করে।
0 মন্তব্যসমূহ