৫ আগস্ট
শুক্রবার
পানিসাগর প্রতিনিধিঃ পেশা গত দায়িত্ব পালন করেন গিয়ে হেনস্থার শিকার দুই সাংবাদিক । ঘটনা পানিসাগর মহকুমার রৌয়া এলাকায়।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় উওর জেলার পানিসাগর মহকুমার অন্তর্গত চামটিলা জ্বলাবাসা প্রধান সড়কের পূর্ব রৌয়া গ্রাম পন্চায়েতের ধীরেন্দ্র নাথ ও নিখিল নাথের বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় বিগত তিন দিন যাবৎ পূর্ব রৌয়া গ্রামের বএিশ দ্রোন এলাকার দুই নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা যতিন্দ্র নাথের পুএ সুধন্য নাথ পেষায় গাড়ি চালক তার এন,এল,০১ এ,এ৮৬০৫
হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
নম্বরের বারো চাকার লরিটিকে পার্কিং করে রাখে। লড়িটি রাস্তার প্রায় সিংহ ভাগ জায়গা দখল করে পার্কিং করা ছিলো।এমতাবস্থায় বৃহস্পতিবার রাএিতে জ্বলাবাসা পঞ্চায়েত অফিস সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা সুধীর নাথের পুএ সুব্রত নাথ নিজের টুক ই রিক্সা নিয়ে দাড় করাতে গিয়ে লরিটির পিছনে সজোরে আঘাত করলে ঘটনা স্হলেই গুরুতর জখব প্রাপ্ত হয় টুকটুক চালক।দূর্ঘটনার খবর পেয়ে আশপাশ এলাকার লোকজন ছুটে আসে এবং তরিঘরি খবর পাটায় পানিসাগর ফায়ার সার্ভিসে।ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ছুটে এসে তাকে নিয়ে যায় পানিসাগর মহকুমা হাসপাতালে।এই সংবাদটি সংগ্রহ করতে ঘটনা স্হলে পৌছায় জ্বলাবাসা এলাকার রমা কান্ত নাথ এবং আশিষ তালুকদার ।অপর দিকে দূর্ঘটনার খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছায় জ্বলাবাসা টুক টুক সংঘের নেতৃত্বগন সহ অন্যান্য চালকগন।দূর্ঘটনা জনিত বিষয় নিয়ে উভয়ের কতোপকতনের সময় গাড়ি চালক সুধন্য এবং ওর বড় ভাই প্রদিপ মার মুখি ভঙ্গিতে হামলে পরেন টুক টুক সংঘের সহ সম্পাদক শ্রীবাস নাথ এবং প্রক্তন লাইন সেক্রেটারি গোপাল চক্রবর্তীর উপর।এই সংবাদ সংগ্রহ করতে থাকলে সুধন্য ও তার ভাই প্রদিপ পুলিশের সামনেই আক্রমণ করে সাংবাদিক রমা কান্ত এবং আশিষ কে।যদিও উপস্থিত জনতা এবং টুক টুক সংঘের সদস্যদের প্রচেষ্টায় কোন ক্রমে বেচে যায় সাংবাদিক দুজনে।পুলিশের সামনেই সাংবাদিকদের উপর হামলায় নিরব দর্শকের ভুমিকা পালন করায় পুলিশ ভূমিকা নিয়ে নানান প্রশ্ন উঠছে । বৃহস্পতিবার রাতেই সাংবাদিকদের উপর আক্রমণ কারি অভিযুক্ত দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে পানিসাগর থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে।
কিন্ত আশ্চর্যের বিষয় হলো ঘটনার প্রায় বারো ঘন্টা অতিবাহিত হতে চলেলেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার ভূমিকা গ্রহন করেনি এখনো পানিসাগর থানার পুলিশ।পানিসাগর মহকুমা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে,অচিরেই অভিযুক্তদের পাকরাও না করলে মহকুমার সকল সাংবাদিকরা আন্দোলনের পথে নামবেন।এখন দেখার বিষয় পুলিশ কি ভুমিকা গ্রহন করেন।
0 মন্তব্যসমূহ