মোবাইল ট্রেকের মাধ্যমে আধা ঘন্টার মধ্যে আসামিকে গ্রেফতার করলো সোনামুড়া পুলিশ আধিকারিক বনোজ বিপ্লব দাস-Sabuj Tripura

 

সবুজ ত্রিপুরা

১২ জুলাই

মঙ্গলবার

বক্সনগর  প্রতিনিধিঃ জানা যায় যে TR07-1220 নম্বরের বাস গাড়ির মালিক তথা ডাইবার তার গাড়িকে নিয়ে মেলাঘর থেকে সোনামুড়া দিকে যাচ্ছিলেন, এরমধ্যে মেলাঘর মোটর স্ট্যান্ড 

পার হয়ে মেলাঘর টু সোনামুড়া রাস্তায় মোঃ শাহ আলম মিয়া উরূপে কালা মানিক ও তার সঙ্গে আরো দুজন রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন। তখন বাস গাড়ির মালিক তথা ড্রাইভার মিঠুন দেবনাথ তাদেরকে বলে গাড়িকে সাইট দেওয়ার জন্য। একথা বলার পরে বাস গাড়ির মালিক তথা ড্রাইভার মিঠুন দেবনাথের সঙ্গে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়। এরপর ওইখান থেকে বাস গাড়ির মালিক তথা ড্রাইভার মিঠুন দেবনাথ গাড়ি ছেড়ে ইন্দিরা নগর পুরান এনবিসিসি ইট বারটার সামনে গাড়ির ড্রাইভার গাড়ি থামিয়ে প্যাসেঞ্জার নামানোর সময় তখন ড্রাইভার এর সাথে পূর্বে যাদের সঙ্গে গাড়ির সাইট কে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি হয়েছিল তারা তাকে সেখানে আক্রমণ চালান। এই ঘটনাটি ওখানকার স্থানীয় অর্থাৎ মেলাঘর পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের মোঃ মহাসেন মিয়া দেখে কালা মানিক ও তার সঙ্গে থাকা তাদেরকে ডাক দিলে তখন তার কপালে ওরা ছুরি বসিয়ে দেয় 

                          হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন

এবং মিঠুন দেবনাথকে তার বুকের ডান দিকের ফুসফুসের সামান্য উপরে ছুরি ঢুকিয়ে দেয়। এবং ওই ঘটনাস্থল থেকে এ তিন জন দুষ্কৃতি গাড়ির ড্রাইভার মিঠুন দেবনাথ ও মোহাম্মদ মহসিন মিয়াকে আহত করে পালিয়ে যা। ঘটনাস্থল থেকে আহত দুজনকে ওখানকার স্থানীয় লোকজন গাড়ি করে মেলাঘর হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে মিঠুন দেবনাথ এর অবস্থা খারাপ হওয়ার ফলে তাকে কর্তব‍্যরত চিকিৎসক আগরতলা জিবি হাসপাতালে রেফার করে দে আর মোহাম্মদ মহাসেন মিয়া বর্তমানে মেলাঘর হাসপাতালে চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসপাতাল  চত্বরে  আহুদের আত্মীয়-স্বজন হাসপাতালে উশৃঙ্খলা তৈরি করার চেষ্টা করে, ঠিক সে মুহূর্তে সোনামুড়া পুলিশ আধিকারিক মনোজ বিপ্লব দাস তাদেরকে শান্ত করে এবং তাদেরকে আশ্বাস দেন আধা ঘন্টার মধ্যে আসামিকে গ্রেফতার করবেন। এবং সে মোতাবেক সোনামুড়া পুলিশ আধিকারিক মনোজ বিপ্লব দাস মোবাইল ট্র্যাক এর মাধ্যমে মোঃ শাহ আলম মিয়া ওরফে কালা মানিককে তার বাড়ির পেছনে গোমতী নদীর সাথে যুপ জঙ্গল থেকে বের 

করে গ্রেপ্তার  করে। এবং সঙ্গে সঙ্গে গ্রেফতার করে তাকে পুলিশ আধিকারিক মনোজ বিপ্লব দাস সোনামুড়া থানা নিয়ে আসেন। আসামি গ্রেফতারের পর পুরো এলাকা যে উত্তপ্ত ছিল এখন তা ঠান্ডা পরিবেশ বিরাজ করছে এবং সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সুনামুরা পুলিশ আধিকারিক বনুজ বিপ্লব দাস অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Close Menu