শ্রমিকরা ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করে সঙ্গে সঙ্গে খবর দেয় তেলিয়ামুড়া থানায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে তেলিয়ামুড়া থানার পুলিশ। উল্লেখ্য, তেলিয়ামুড়া গ্রামীণ হাসপাতাল -কে স্থানান্তরিত করার পর অম্পি চৌমুনী স্থিত পুরনো গ্রামীণ হাসপাতালটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে দীর্ঘ বছর ধরে। এই পুরনো গ্রামীণ হাসপাতালে কম্পাউন্ডে ছিল হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার থেকে শুরু করে কর্মীদের কোয়াটার কমপ্লেক্স। দীর্ঘ বছর ধরে তেলিয়ামুড়ার পুরোনো গ্রামীণ হাসপাতালের বিল্ডিং গুলি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছিল।সমাজের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন সচেতন মহল জুড়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু
করে দিয়েছে, কোথায় থেকে এলো প্রাক্তন তেলিয়ামুড়া গ্রামীণ হসপিটাল কম্পাউন্ডের বিল্ডিং -এর ভেতরে এই শিশু ভ্রুন গুলি। তবে আসল রহস্য উদ্ঘাটন হবে পুলিশি তদন্তের পর পুলিশি তদন্তের। এখন এটাই দেখার বিষয় সভ্য সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া এইসব নগ্ন ঘটনা রুখতে পুলিশ কি ভূমিকা গ্রহণ করে।অন্যদিকে এই ঘটনার খবর চাউর হতেই গোটা তেলিয়ামুড়া মহাকুমা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ