রাজধানীর হোটেল পলো টাওয়ারে আগরের ক্রেতা বিক্রেতা সন্মেলনের আয়োজন করে রাজ্য সরকার। এখানে দেশ-বিদেশের আগরের ক্রেতারা আসেন। গোটা ত্রিপুরায় আগর চাষ সম্ভব। ত্রিপুরার প্রাকৃতিক সম্পদ বলতে একমাত্র আগরই আছে যা দিয়ে ত্রিপুরার অর্থনীতিকে মজবুদ করার পাশাপাশি ব্যাপক কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। কোটি কোটি টাকার আগর এখনো বাঁকা পথে ত্রিপুরা থেকে পাচার হচ্ছে। আগর ব্যবসায় আরো সরলীকরণ করলে ব্যবসায়ী, চাষী ও সরকারের মুনাফা হবে আরো। রাজ্য বিধানসভায়
ইতিমধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে যে ত্রিপুরায় ১৫ কোটি ব্যয়ে আগর ট্রেড সেন্টার নির্মাণ হবে। সেই আগর ট্রেড সেন্টারটি যাতে কদমতলায় হয় তার দাবি রাখছে অল ত্রিপুরা আগর এসোসিয়েশন। কদমতলা ব্লকের ফুলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতে চার কানির ভুমি পরিদর্শন করেছিলেন ব্লক চেয়ারম্যান সহ বন দপ্তরের আধিকারিকরা। এবার ফুলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত রেজুলেশন করে সেই ভুমি আগর ট্রেড সেন্টারের জন্য দেওয়ার তৈরি হয়ে গেছে। পঞ্চায়েতের প্রধান, মেম্বাররা জানান আগরের ট্রেড সেন্টারটি নির্মাণ হলে পিছিয়ে
পড়া ফুলবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের চেহারা বদলে যাবে। তারপাশাপাশি এলাকার আগর ব্যবসায়ী ও চাষিরা বেশ লাভবান হবেন। অপরদিকে অল ত্রিপুরা আগর এসোসিয়েশন নেতৃত্বরা মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবকে কদমতলার আগর অঞ্চল পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
0 মন্তব্যসমূহ