সচেতক কল্যাণী রায় বলেন যেখানে মহকুমা শাসকের কার্যালয় থাকে সেখানে একজন মহকুমা বিচারকের ও প্রয়োজন হয়। তাছাড়া তিনি বলেন, আমি একজন আইনজীবী হিসেবে এটা অনুভব করি, সাধারন একটা বাইকের জরিমানা হোক কিংবা গাড়ির জরিমানা বা অন্য কোন বিষয়ে ছুটে যেতে হয় খোয়াইতে। তাছাড়া জরিমানা থেকেও বেশি যাতায়াত বাবদ এবং সারাটা দিন নষ্ট হয় একজন সাধারন মানুষের। তাছাড়া বর্তমান সরকার চাইছে কিভাবে আরো দ্রুততার সঙ্গে বিচার ব্যাবস্থা এবং আইন ব্যাবস্থা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায় সেই উদ্দেশ্যেই মূলত তেলিয়ামুড়ায় সাব-ডিভিশনাল ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ের জন্য জায়গা পরিদর্শন।
তাছাড়া রাজ্যের আইন সচিব বিশ্বজিৎ পালিত জানিয়েছেন,, রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত হচ্ছে, ত্রিপুরা রাজ্যের যে সমস্ত মহকুমা গুলোতে সাব-ডিভিশনাল ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয় নেই সেই মহাকুমা গুলিতে অতি দ্রুত আদালত স্থাপন করা। তেলিয়ামুড়া তে দীর্ঘদিন ধরেই দাবি ছিল মহাকুমা স্তরে সাব-ডিভিশনাল ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয় স্থাপন করার। এবং তা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই প্রক্রিয়া চলছিল, কিন্তু করুনার কারণে সরোজমিনে আদালতের জন্য জায়গা পরিদর্শন করা আর হয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। তাই এখন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তেলিয়ামুড়া মহকুমায় সাব-ডিভিশনাল ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয় স্থাপনের কাজ শুরু হবে।
0 মন্তব্যসমূহ