জব্দকৃত প্রায় দেড়শো কেজি গাঁজার কালোবাজারি মূল্য পনেরো লক্ষ টাকা বলে জানান ইনচার্জ নিরঞ্জন দাস। এদিকে চালক লিটন মিয়াকেও পুলিশ আটক করেছে। সে জানায় পানিসাগর থেকে এই গাঁজাগুলি বোঝাই করে করিমগঞ্জ বাইপাস সংলগ্ন এলাকায় কোন এক দোকানে দেওয়া হবে বলে। তার বাড়ি ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায়।
অসম পুলিশের এ ধরনের নেশা বিরোধী অভিযানের তৎপরতায় স্বাভাবিক খুশি জেলার মানুষজনও। অপরদিকে ত্রিপুরা পুলিশ প্রশাসনের উপর বারবার আঙ্গুল উঠতে শুরু করেছে। কি করে জাতীয় সড়কের উপর এতগুলি থানা থাকা সত্ত্বেও বার বার পুলিশের চোঁখে ধুলো দিয়ে অসম সীমান্তে নিরাপদে চলে যাচ্ছে নেশা বোঝাই লরি গুলো।
0 মন্তব্যসমূহ