হয়েছিল মুঙ্গিয়াকামী ডিডাব্লিএস এর তত্ত্বাবধানে কিন্তু হঠাৎ কিছুদিন ধরে সাংবাদিকদের নজরে আসে যে, সড়কের কাজ শুরু হওয়াতে সড়কের নিচ থেকে উঠিয়ে আনা পাইপগুলি থেকে বিনা অনুমতিতে গাড়িযোগে দু-তিনটে করে পাইপ কোথাও যেন পাঠানো হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সংবাদিকরা এই বিষয়ে জানতে মুঙ্গিয়াকামীস্থিত ডিডাব্লিএস এর অফিসে যায়। এবং এই বিষয়ে এস ডি ও অমরপ্রেম জমাতিয়ার নিকট জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান ‘যে তেলিয়ামুড়া ব্লকের অন্তর্গত কোনো এক জায়গায় এস ডি ও অমরপ্রেম বাবুর বাড়ির পার্শ্ববর্তী কোনো এক জায়গায় ওনার এক বন্ধু কাজ করছে, সেহেতু এস ডি ও অমরপ্রেম বাবুর নিকট তার বন্ধু নাকি পাইপ হাওলাত চেয়েছে'' এমনকি তিনি সাফ জানিয়ে দেয় এ বিষটা উনি দেখবেন, যখন পাইপের দরকার পড়বে, তখন তার বন্ধু নাকি তাকে আবার সেই পাইপ ফিরিয়ে দেবে।
কিন্তু এখন একটাই প্রশ্ন আদৌ কি এস ডি ও অমরপ্রেম বাবু সরকারি পাইপ বন্ধুকে হাওলাত দিয়েছেন নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোনো বড় রহস্য, আর যদিও অমরপ্রেম সরকারি পাইপ বিনা অনুমতিতে হাওলাত দিয়ে থাকেন, তাহলে এটাই দেখার বিষয় দপ্তর উনার এই অবৈধ কীর্তিকলাপের বিরুদ্ধে কি আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। নাকি এস ডি ও অমরপ্রেম বাবুর এই চুরির কীর্তিকলাপ অব্যাহত থাকে।এস ডি ও অমরপ্রেম জমাতিয়ার তত্ত্বাবধানে থাকা সরকারি পাইপ বিনা অনুমতিতে হাওলাত দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে গোটা তেলিয়ামুড়া মহাকুমা জুড়ে ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠতে শুরু করে দিয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ