এরি মধ্যে মৃতা রিনা নমঃশূদ্রের পাশের কোয়ার্টারের লোকজন নাকি উনার কোয়ার্টার থেকে কালো ধোঁয়া বেরোতে দেখেন। এই খবর পেয়ে ধর্মনগর রেল স্টেশনের সুপারিনটেন্ডন্ট আরপিএফ, রেলওয়ে জিআর পুলিশ, সহ রেলের মেডিক্যাল অফিসারকে নিয়ে মৃতার কোয়ার্টারে আসেন। এসে দেখতে পান কোয়ার্টারের চারিদিকে দরজা জানালা ভেতর দিয়ে বন্ধ। আরক্ষা বাহিনীর কর্মীরা তৎক্ষনাত কোয়ার্টারের দরজা ভেঙ্গে ভেতরে ঢোকেন।
ঘরে ঢোকে মহিলার আগুনে ঝলসানো মৃত দেহ দেখতে পান সকলে। মৃত দেহের পাশে একটি কেরোসিনের ড্রাম পাওয়া গেছে। তবে এটা আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পিত খুন তা নিয়ে রহস্য দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমেছে ধর্মনগর রেলওয়ে থানার পুলিশ সহ আরপিএফ। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে । জানা গেছে পূর্বেও নাকি একবার মহিলা আত্মহত্যার চেষ্টা করছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। মহিলার মূল বাড়ি আসাম বদরপুরের চন্দ্রনাথপুর এলাকায়।
0 মন্তব্যসমূহ