আর সে কলসের ভিতর নলের মাধ্যমে ফোটা ফোটা রসপড়ে কলস ভর্তি হয়। আর সে রস ভর্তি কলস নামানোর জন্য খুব ভোরে গাছিরা কুয়াশার মধ্যে খাজুর গাছে উঠে রসের কলস নামানোর জন্য। আর এখানে অনেক সময় গাছিরা নানা ধরনের বিপদে পড়ে যায়। কখনও পা পিছলে আবার কখনও দড়ি ছিরে গাছ থেকে পরে যায়। অনেকে আবার রস সংগ্রহ করতে গিয়ে মারাও গেছে। এত বিপদ থাকার পরেও ১৫ ,২০ বছর ধরে অনেকে গাছের রস সংগ্রহ করে। এ বিষয়ে আমরা কথা বলেছিলাম সোনামুড়া মহাকুমা কলমখেত গ্রামের একজন গাছির সঙ্গে যার নাম সেলিম মিয়া দীর্ঘ ২০ বছর ধরে গাছের রস সংগ্রহ করছেন। তিনি তার অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরলেন। অত্যন্ত পরিশ্রম ও প্রতিক্ষেত্রে বিপদ থাকার ফলে নবপ্রজন্ম এই কাজ করতে চায় না। যার ফলে অদূর ভবিষ্যতে খেজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করার জন্য একটা বড় অভাব বোধ হবে এমনটাই বলছে বিশিষ্ট মহল।
তাছাড়া আগের তুলনায় মানুষ প্রয়োজনে অনেক খেজুর গাছ নষ্ট করে দিয়েছে এবং আগের মতন খেজুর গাছ না থাকার ফলে অনেকে আবার ইন্টারেস্ট নয়। বাজারের ব্যাপক চাহিদা থাকলেও ,এই কাজ বর্তমানে নব প্রজন্মমকরতে চায় না । কেমিক্যালমুক্ত এই খেজুরের রস সংগ্রহের জন্য আগামী দিনে নবপ্রজন্মের আনতে গেলে বিজ্ঞানসম্মতভাবে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে এই গাছি।
0 মন্তব্যসমূহ