অনেক সময় গরু ছাগল মহিষ শুকর হাঁস এইসব প্রানীদের ভয়ানক রোগ হয়ে থাকে এবং রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তাতে কৃষকের আর্থিক দিক দিয়ে বিশাল ক্ষতির শিকার।গবাদি পশুর সব ধরনের রোগের মধ্যে এফ এম ডি বা ক্ষুরা পীড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারন এই রোগের আক্রমণে গবাদি পশুর দুধ কমে যায় ।বাছুরের মৃত্যু ঘটে বলদের কর্ম ক্ষমতা কমে যায়,প্রজজন ক্ষমতা হ্রাস পায়।এই রোগ গুলো এক ধরনের ভাইরাস ঘটিত।বিশেষ করে গবাদি পশুর লালারস থেকেই মল মুএ থাকা ভাইরাস মাটিতে মিশে যায় এবং আক্রমণে উৎস। তেমনি ভাবে রোগ প্রতিরোধ করে গড়ে তোলা যায় ।তার জন্য পশু পালন দপ্তরের চিকিৎসা লয় প্রতিটি গ্রামে খোলা রয়েছে এবং চিকিৎসক ও বতর্মান। প্রয়োজনে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া একান্ত প্রয়োজন।রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ১০০ শতাংশ টিকাকরন আবশ্যক।
প্রতি বছর ছয় মাস অন্তর অন্তর দুইবার টিকা করন করতে হবে,উক্ত টিকা সরকারি প্রানী চিকিৎসা কেন্দ্র ও উপ কেন্দ্রে বিনা মূল্যে দেওয়া হয়।প্রানী সম্পদের সঠিক রক্ষনা বেক্ষন এবং সুস্থ সবল রোগ মুক্ত হয়ে বেচে থাকলেই প্রচুর পরিমানে দুধ মাছ মাংস ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং চাহিদার তুলনায় উদবৃদ্ধ হবে ।সচেতনতা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন সোনামুড়া মহকুমার প্রানী সম্পদ দপ্তরের সহঅধিকর্তা অরুণ কুমার দাস বক্সনগর পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সঞ্জয় সরকার বিশিষ্ট সমাজ সেবী সুভাষচন্দ্র সাহা জেলা পরিষদ সদ্যাসা সাবিএী দাস পঞ্চায়েত সমিতি র সদস্য নজরুল ইসলাম এবং পশু চিকিৎসক জুটন ঘোষ ও রাজীব দাস এবং দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তাগন।
0 মন্তব্যসমূহ