ফলের নার্সারী করে স্বাবলম্বী ফিরোজ মিঞা - Sabuj Tripura News


সবুজ ত্রিপুরা,
৭ জুন, ২০২০                                                                                                       রবিবার

বক্সনগর প্রতিনিধিঃ কোন রকমের সাহায্য ছাড়াই প্রায় ২০ (কুড়ি) কানি এলাকা জুরে ফলের নার্সারী করে দিব্যি সাবলীল ভাবেই চলছেন কমলনগরের ঘাটিঘরের বাসিন্দা ফিরোজ মিঞা্‌। বিগত তিন চার বছর যাবত তিনি নিজ উদ্দোগে এই নার্সারীর কাজ শুরু করেন বলে জানান। তার এই ফলের নার্সারীর মধ্যে রয়েছে আম, লিচু, কলা, কাঁঠাল, পেয়ারা, লেবু, সহ বিভিন্ন জাতের ফলের চারা এবং বাগানে তার নিজের হাতে লাগানো বিভিন্ন জাতের গাছ। যেটি কিনা সোনামুড়া মহকুমার মধ্যে সবচেয়ে বড় মাপের এক মাত্র ফলের নার্সারী। 

আরওপড়ুনঃ পরিবেশ দূষণমুক্ত করতে বৃক্ষরোপনএ আগ্রহী এবিভিপি কার্য্যকর্তারা

গত মঙ্গলবার ফিরোজ মিঞা্‌র এত সুন্দর ফলের নার্সারীর সন্ধান পেয়ে সাংবাদিকদেরে একটি দল ছুটে যায় এমন মনো মুগ্ধকর নার্সারীতে  ঘুরে ঘুরে তার এমন বিশাল এলাকা জুরে গরে তুলা নার্সারীটি পর্যবেক্ষন করেন । তার এমন সুন্দর বাগানের মধ্যে খানে একটি ছোট ঘর দেখা যায়, জানাজায় কৃষক ফিরোজ মিঞা্ সারাদিনে বাগানে কোঠর পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়লে এই  ছোট ঘরটাতে তিনি বিশ্রাম নেন। এছাড়া ও পুরো বাগানে ঘুরে ঘুরে পর্যবেক্ষন কালে তিনি সাংবাদিকদের সাথে তার এই কোঠর পরিশ্রমের ফসল হিসেবে ঘরে উঠা  নার্সারী পসঙ্গে তিনি জানান। তার এই নার্সারীটি গরতে গিয়ে তিনি সরকারি ভাবে কোন রকমের সহায়তা পান নি। তবে দিন কয়েক পূর্বে বন দপ্তরের কতিপয় আধিকারিক তার এই সুন্দর বাগান পরিদর্শনে গিয়ে ছিলেন এবং তাদের দপ্তরের পক্ষ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা দিয়ে একটি বিশ্রামাগার তৈরি করা হয়েছে। তবে তিনি দাবি করেন তার বাগানে তার হাতে গড়ে উঠা বিভিন্ন ধরনের কলম করা ফলের চারা গুলর গুনগত মান খুবই উন্নত। প্রতি বছর তিনি নিজে কলম করে প্রচুর  পরিমাণে বিভিন্ন ফলের চারা বিক্রি করে থাকেন। তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে সরকারের কাছে দাবি রাখেন তাকে বিশেষ ভাবে সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে যেন তার এই প্রয়াসকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Close Menu