আরওপড়ুনঃ পরিবেশ দূষণমুক্ত করতে বৃক্ষরোপনএ আগ্রহী এবিভিপি কার্য্যকর্তারা
গত মঙ্গলবার
ফিরোজ মিঞা্র এত সুন্দর ফলের নার্সারীর সন্ধান পেয়ে সাংবাদিকদেরে একটি দল ছুটে যায়
এমন মনো মুগ্ধকর নার্সারীতে ঘুরে ঘুরে তার এমন বিশাল এলাকা জুরে গরে তুলা নার্সারীটি পর্যবেক্ষন করেন । তার এমন সুন্দর বাগানের মধ্যে খানে একটি ছোট ঘর দেখা যায়, জানাজায় কৃষক ফিরোজ মিঞা্ সারাদিনে বাগানে কোঠর পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়লে এই ছোট ঘরটাতে তিনি বিশ্রাম নেন। এছাড়া ও পুরো
বাগানে ঘুরে ঘুরে পর্যবেক্ষন কালে তিনি সাংবাদিকদের সাথে তার এই কোঠর পরিশ্রমের ফসল
হিসেবে ঘরে উঠা নার্সারী পসঙ্গে তিনি জানান।
তার এই নার্সারীটি গরতে গিয়ে তিনি সরকারি ভাবে কোন রকমের সহায়তা পান নি। তবে দিন কয়েক
পূর্বে বন দপ্তরের কতিপয় আধিকারিক তার এই সুন্দর বাগান পরিদর্শনে গিয়ে ছিলেন এবং তাদের দপ্তরের পক্ষ থেকে ত্রিশ হাজার টাকা দিয়ে একটি
বিশ্রামাগার তৈরি করা হয়েছে। তবে তিনি
দাবি করেন তার বাগানে তার হাতে গড়ে উঠা বিভিন্ন ধরনের কলম করা ফলের চারা গুলর গুনগত
মান খুবই উন্নত। প্রতি বছর তিনি নিজে কলম করে প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন ফলের চারা বিক্রি
করে থাকেন। তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে সরকারের কাছে দাবি রাখেন তাকে বিশেষ ভাবে সুযোগ
সুবিধার মাধ্যমে যেন তার এই প্রয়াসকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
0 মন্তব্যসমূহ