Photo: fb Post
সবুজ ত্রিপুরা, বিশেষ প্রতিবেদন, ১লা মে : সারা দেশে দ্বিতীয় দফার লকডাউন প্রায় অন্তিম পর্যায়ে চলছে। ঘর ছেড়ে বিনা কারণে কেউ বের হয়নি বা হচ্ছেন না। কিন্তু এতো বড় দেশে প্রাকৃতিক আপদকালিন পরিস্থিতিতে দেশের নাগরিকের কাছে সকল পরিসেবা পৌঁছে দিতে যারা নিরলস পরিশ্রম করছেন সে সকল ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্য কর্মী, পুলিশ, প্রশাসনের সাথে যুক্ত কর্মী বা অন্যান্য সকল কোরনা যোদ্ধা দেশের সেবায় নিজেকে উজার করে দিয়েছেন উনারা সর্বদা নমস্য।
সেই সাথে এমন কঠিন পরিস্তিতিতে দেশে বা রাজ্যে প্রয়োজন দক্ষ নেতৃত্ব যাদের উপর ভরসা করে জনগণ বিপদ মুক্ত হতে পারেন। সে দিক থেকে বলা যায় দেশের প্রতিটি রাজ্য সেটা দিল্লী, বিহার, বাংলা, কেরল, উত্তর প্রদেশ বা অন্য যে কোন রাজ্য হোকনা কেন সকলেই এক দিশায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এক যোগে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বলেই ভারতে কোরনা ভাইরাস বিশ্বের ধনবান বলবান দেশের তুলনায় অনেক কম প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে। ত্রিপুরা ছোট রাজ্য হলেও ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব কেন্দ্রের সাথে হাত মিলিয়ে ত্রিপুরাবাসীকে কোরনার হাত থেকে রক্ষা করতে আগলে রেখেছেন।
ঠিক সেই রকম উত্তর ত্রিপুরার বিধায়ক তথা ত্রিপুরা বিধানসভার উপাধক্ষ্য বিশ্ববন্ধু সেন সম্পূর্ণ জেলায় উনার দায়িত্ব দক্ষতার সাথে পালন করছেন। সঙ্কীর্ণ রাজনৈতিক মানসিকতার গণ্ডীর উপর উঠে, নিজের বিধানসভার জনগনের প্রতি ও জেলার অন্য বিধানসভার জনগনের প্রতি কোন বেধভাব না করে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে জনগণের পাশে যে দাঁড়ান যায়, সেটা উত্তর ত্রিপুরাবাসী এই লকডাউন সময়ে দেখতে পেয়েছে উনার কাছ থেকে। কঠিন পরিস্থিতিতে আসল নেতৃত্বের পরিচয় পাওয়া যায় এটা এই লগডাউনে প্রমাণিত হয়েছে।
ত্রিপুরা বিধানসভার উপাধক্ষ্য বিশ্ববন্ধু সেনের লকডাউন সময়ের দৈনিক রুটিন দেখলে উনার সাংঘটনিক দক্ষতা পরিলক্ষিত হয়। প্রতিদিন গরীব জনগনের খোজ খবর নেওয়ার সাথে সাথে নিজে জনসেবার কাজ চালিয়ে যাওয়া ও অন্যদের সেবা কাজে উৎসাহ দিতে দেখা গেছে উনাকে। প্রশাসনিক খবরা খবর নেওয়া, কোন সমস্যা দেখলে সাথে সাথে সমাধানের প্রয়াস করে সহকর্মীদের মাঝে উৎসাহের বাতাবরণ তৈরিতেও উনার ভুমিকায় দক্ষ নেতৃত্বের ছাপ পাওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সামজিক দূরত্ব বজায় রেখে অতি সহজেই মানুষের পাশে পৌঁছে গেছেন উনি।
সর্বোপরি লগডাইন ৩ মে অব্ধি থাকলেও করোনা ভাইরাসের প্রকোপ ক্যালেন্ডার বা ঘড়ি দেখে শুরু বা শেষ হয় না। প্রয়োজন মানুষের সাবধানতা, সামজিক দূরত্ব বজায় রেখে নিজেকে আগামী দিনের জন্য তৈরি করা। তবেই করোনা ভাইরাসের সাথে লড়াইয়ে মানব সভ্যতা জয়ী হবেই হবে।
প্রতিবেদকঃ অভিমন্যু দাস
সবুজ ত্রিপুরা, বিশেষ প্রতিবেদন, ১লা মে : সারা দেশে দ্বিতীয় দফার লকডাউন প্রায় অন্তিম পর্যায়ে চলছে। ঘর ছেড়ে বিনা কারণে কেউ বের হয়নি বা হচ্ছেন না। কিন্তু এতো বড় দেশে প্রাকৃতিক আপদকালিন পরিস্থিতিতে দেশের নাগরিকের কাছে সকল পরিসেবা পৌঁছে দিতে যারা নিরলস পরিশ্রম করছেন সে সকল ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্য কর্মী, পুলিশ, প্রশাসনের সাথে যুক্ত কর্মী বা অন্যান্য সকল কোরনা যোদ্ধা দেশের সেবায় নিজেকে উজার করে দিয়েছেন উনারা সর্বদা নমস্য।
সেই সাথে এমন কঠিন পরিস্তিতিতে দেশে বা রাজ্যে প্রয়োজন দক্ষ নেতৃত্ব যাদের উপর ভরসা করে জনগণ বিপদ মুক্ত হতে পারেন। সে দিক থেকে বলা যায় দেশের প্রতিটি রাজ্য সেটা দিল্লী, বিহার, বাংলা, কেরল, উত্তর প্রদেশ বা অন্য যে কোন রাজ্য হোকনা কেন সকলেই এক দিশায় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এক যোগে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বলেই ভারতে কোরনা ভাইরাস বিশ্বের ধনবান বলবান দেশের তুলনায় অনেক কম প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে। ত্রিপুরা ছোট রাজ্য হলেও ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব কেন্দ্রের সাথে হাত মিলিয়ে ত্রিপুরাবাসীকে কোরনার হাত থেকে রক্ষা করতে আগলে রেখেছেন।
ঠিক সেই রকম উত্তর ত্রিপুরার বিধায়ক তথা ত্রিপুরা বিধানসভার উপাধক্ষ্য বিশ্ববন্ধু সেন সম্পূর্ণ জেলায় উনার দায়িত্ব দক্ষতার সাথে পালন করছেন। সঙ্কীর্ণ রাজনৈতিক মানসিকতার গণ্ডীর উপর উঠে, নিজের বিধানসভার জনগনের প্রতি ও জেলার অন্য বিধানসভার জনগনের প্রতি কোন বেধভাব না করে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে জনগণের পাশে যে দাঁড়ান যায়, সেটা উত্তর ত্রিপুরাবাসী এই লকডাউন সময়ে দেখতে পেয়েছে উনার কাছ থেকে। কঠিন পরিস্থিতিতে আসল নেতৃত্বের পরিচয় পাওয়া যায় এটা এই লগডাউনে প্রমাণিত হয়েছে।
ত্রিপুরা বিধানসভার উপাধক্ষ্য বিশ্ববন্ধু সেনের লকডাউন সময়ের দৈনিক রুটিন দেখলে উনার সাংঘটনিক দক্ষতা পরিলক্ষিত হয়। প্রতিদিন গরীব জনগনের খোজ খবর নেওয়ার সাথে সাথে নিজে জনসেবার কাজ চালিয়ে যাওয়া ও অন্যদের সেবা কাজে উৎসাহ দিতে দেখা গেছে উনাকে। প্রশাসনিক খবরা খবর নেওয়া, কোন সমস্যা দেখলে সাথে সাথে সমাধানের প্রয়াস করে সহকর্মীদের মাঝে উৎসাহের বাতাবরণ তৈরিতেও উনার ভুমিকায় দক্ষ নেতৃত্বের ছাপ পাওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সামজিক দূরত্ব বজায় রেখে অতি সহজেই মানুষের পাশে পৌঁছে গেছেন উনি।
সর্বোপরি লগডাইন ৩ মে অব্ধি থাকলেও করোনা ভাইরাসের প্রকোপ ক্যালেন্ডার বা ঘড়ি দেখে শুরু বা শেষ হয় না। প্রয়োজন মানুষের সাবধানতা, সামজিক দূরত্ব বজায় রেখে নিজেকে আগামী দিনের জন্য তৈরি করা। তবেই করোনা ভাইরাসের সাথে লড়াইয়ে মানব সভ্যতা জয়ী হবেই হবে।
0 মন্তব্যসমূহ