সবুজ ত্রিপুরা, নিজস্ব প্রতিনিধি, ১৪ এপ্রিল : আজই ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আহ্বায়িত প্রথম ধাপের ২১ দিনের লকডাউনের মেয়াদের শেষদিন। গত শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সাথে ভিডিও-কন্ফারেন্সে দেশের অধিকাংশ মুখ্যমন্ত্রীই লকডাউন বৃদ্ধির কথায় সমর্থন জানান।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের ও দেশের বিভিন্ন বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনাক্রমে আজ সকাল ১০ টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। এই ভাষণে তিনি আগামী ০৩ মে ২০২০ পর্যন্ত লকডাউনের সময়সীমা বৃদ্ধির ঘোষণা করেন এবং এ সময় সকলকে ঘরে থাকার অনুরোধ জানান। উল্লেখ্য, বিভিন্ন মন্ত্রকের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে সোমবার রাত পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দফতরে এই নির্দেশিকা তৈরির কাজ চলছিল। যদিও দেশের ন’টি রাজ্যে লকডাউনের মেয়াদ ৩০এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের দিকেই তাকিয়ে ছিলেন দেশবাসী।
ভারত করোনা মোকাবিলায় যে পথে হাঁটছে, তা নিয়ে বর্তমানে গোটা বিশ্বে চর্চা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী রাজ্যের সরকারদের ধন্যবাদ জানান, কারণ রাজ্য সরকারগুলিও অনেক দায়িত্ব নিয়ে দিনরাত এক করে কাজ করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। শুরু থেকেই ভারত সমস্যা বাড়ার অপেক্ষা না করে সমস্যা দেখেই দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে তাকে ঠেকানোর চেষ্টা করেছে। পরিসংখ্যান বিচারে ভারত বড় বড় দেশের তুলনায় অনেক ভাল অবস্থানে রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত এগিয়ে রয়েছে। লকডাউনের সময় দেশের মানুষ অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন। আর্থিক দৃষ্টিতে দেখলে লকডাউনের কারণে দেশকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। কিন্তু দেশবাসীর জীবনের কাছে এই ক্ষতি কিছুই না। তিনি বলেন, আগামীকাল লকডাউনকে আরও কঠোর করতে বেশ কিছু বিধি নিষেধ সংযুক্ত হবে। আগামী ২০ এপ্রিল পর্যন্ত খুব কঠোর ভাবেই গোটা দেশে লকডাউন চলবে। ২০ এপ্রিলের পর দেশের কিছু কিছু অঞ্চলে পরিস্থিতি দেখে লকডাউনে কিছুটা ছাড় মিলতে পারে।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের ও দেশের বিভিন্ন বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনাক্রমে আজ সকাল ১০ টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। এই ভাষণে তিনি আগামী ০৩ মে ২০২০ পর্যন্ত লকডাউনের সময়সীমা বৃদ্ধির ঘোষণা করেন এবং এ সময় সকলকে ঘরে থাকার অনুরোধ জানান। উল্লেখ্য, বিভিন্ন মন্ত্রকের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে সোমবার রাত পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দফতরে এই নির্দেশিকা তৈরির কাজ চলছিল। যদিও দেশের ন’টি রাজ্যে লকডাউনের মেয়াদ ৩০এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের দিকেই তাকিয়ে ছিলেন দেশবাসী।
ভারত করোনা মোকাবিলায় যে পথে হাঁটছে, তা নিয়ে বর্তমানে গোটা বিশ্বে চর্চা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী রাজ্যের সরকারদের ধন্যবাদ জানান, কারণ রাজ্য সরকারগুলিও অনেক দায়িত্ব নিয়ে দিনরাত এক করে কাজ করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। শুরু থেকেই ভারত সমস্যা বাড়ার অপেক্ষা না করে সমস্যা দেখেই দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে তাকে ঠেকানোর চেষ্টা করেছে। পরিসংখ্যান বিচারে ভারত বড় বড় দেশের তুলনায় অনেক ভাল অবস্থানে রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত এগিয়ে রয়েছে। লকডাউনের সময় দেশের মানুষ অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন। আর্থিক দৃষ্টিতে দেখলে লকডাউনের কারণে দেশকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। কিন্তু দেশবাসীর জীবনের কাছে এই ক্ষতি কিছুই না। তিনি বলেন, আগামীকাল লকডাউনকে আরও কঠোর করতে বেশ কিছু বিধি নিষেধ সংযুক্ত হবে। আগামী ২০ এপ্রিল পর্যন্ত খুব কঠোর ভাবেই গোটা দেশে লকডাউন চলবে। ২০ এপ্রিলের পর দেশের কিছু কিছু অঞ্চলে পরিস্থিতি দেখে লকডাউনে কিছুটা ছাড় মিলতে পারে।
0 মন্তব্যসমূহ