ফিক্সড ডিপোজিটের নাম করে সোনামুড়া পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংন্ক থেকে গায়েব ৭ লক্ষ টাকা-Sabuj Tripura

 

সবুজ ত্রিপুরা

১৯ জুলাই

বুধবার

বক্সনগর প্রতিনিধিঃ ব্যাংন্কে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে দাদাল চক্র। ব্যাংন্কের মধ্যে টাকা ফিক্সড করার নামে বিভিন্ন বাংন্কে বার বার সাধারণ মানুষের হয়রানি হচ্ছে অথবা টাকা হারাচ্ছে।

সাধারণ মানুষকে লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন লোন দিচ্ছে অথবা ফিক্সড করাচ্ছে সেই দালাল চক্ররা।গ্ৰামের সাধারণ মানুষরা ব্যংকের নিয়ম নীতি না বুঝেই তা গ্ৰহণ করছে। দালাল চক্রের ফাঁদে পা দিয়ে সর্বচ্চ হারাচ্ছে।এই ধরনের অভিযোগ বার বার আসছে আমাদের কাছে সোনামুড়া পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের শাখায়  ফিক্সড টাকা জমা দিয়ে এখন সেই টাকা পাচ্ছে না সোনামুড়া রাঙামাটি এলাকার মঞ্জু বিবি।অভিযোগ মহিলার বাড়ি পাশেরই এক বাংন্ক কর্মী আলফু মিয়ার মাধ্যমে ২০১৯ সালে সাত লক্ষ টাকা ফিক্সড করে।আলফু মিয়ার মাধ্যমে তখন 

                   হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন

ব্যাংন্কে এসে টাকা জমা দেয় মহিলা। যদিও ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত খবর নিতে গেলে দেখা যায় ফিক্সড করার কোনো প্রমানপত্র নেই মহিলার কাছে।মহিলার অভিযোগ আমি লেখা পড়া জানি না তাদের কে বিশ্বাস করেছি।ব্যাংন্কে এসে টাকা জমা দিয়েছি ,আমার থেকে স্বাক্ষর নিয়েছে আর আমাকে বলেছে বলেছে পাঁচ বছর পর আসলে সব টাকা এক সাথে নিতে পারবো।এখন এসে দেখি আগেকার ব্যাংন্কে ম্যানেজার নেই।এখন আলফু মিয়াও অস্বীকার করছে।এই বিষয়ে বর্তমান ব্যাংন্ক ম্যানেজারের কাছে জানতে চাইলে উনি বলেন আমি নতুন এসেছি এই বিষয়ে কিছু জানা নেই আমার।আর উনার কাছে টাকা জমা দেওয়ার উপযুক্ত কোনো প্রমাণ নেই।আমি কিছু করতে পারবো না। মঞ্জু বিবি লেখাপড়া কিছুই জানেন না সহজ-সরল গ্রামের একজন মহিলা 

তার এই সরলতাকে কাজে লাগিয়ে একদল দুষ্ট চক্র তার ৭ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে চলে যায়।এখন যদি প্রশাসন ব্যাংন্কে থাকা সিসি ক্যামেরা দেখে তাহলে ওই চক্রকে ধরতে সুবিধা হবে।সেই দিকে তাকিয়ে আছি সোনামুড়া পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের গ্রাহকসহ সাধারণ জনগণ।এখন দেখার বিষয় প্রশাসন এই দুষ্ট চক্রকে  ধরতে পারে কিনা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Close Menu