ফাঁসিতে আত্মহত্যা প্রলয় কান্তি দাস নামে এক ব্যক্তির-Sabuj Tripura

 

সবুজ ত্রিপুরা

২ জুন

শুক্রবার

পানিসাগর  প্রতিনিধিঃ মরিতে চাইনা আমি এই সুন্দর ভূবনে,মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই" বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই মহান উক্তিটিকে নস্যাৎ করে আজ দিকে দিকে প্রতিনিয়ত 

আত্মহত্যার মতো জীবন আহুতি ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে।প্রতিদিন খবরের কাগজের প্রথম পৃষ্টায় মুখরোচক খবরের শিরোনামে এই ধরনের স্থান পেলেও এর থেকে পরিএানের কোন সুরাহা হয়ে উঠেনি।এমনই একটি হ্রিদয় বিদারক আত্মহত্যার প্রতিচ্ছবি পরিলক্ষিত হয় উত্তর জেলার পানিসাগর থানাধীন উপ্তাখালি গ্রামের ক্ষুদ্রাকান্দি এলাকায়।ঘটনার বিবরণে জানা যায় যে,উপ্তাখালি গ্রামের ক্ষুদ্রাকান্দি গ্রামের ছয় নং ওয়ার্ডের 

                   হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন

বাসিন্দা প্রতাপ রঞ্জন দাস এর ৩৮ বর্ষিয়া পুএ প্রলয় কান্তি দাস আজ ভোর পাঁচটা নাগাদ প্রতিদিনের ন্যায় নিজ বাড়িতে ঘুম থেকে উঠে প্রাকৃতিক কাজ কর্মে লেগে পরে।কিন্ত অনেকটা সময় ওর অনুপস্থিতির আচ করতে পেরে পরিবারের লোকজন ডাকা ডাকি করে কোন খোজ না পাওয়াতে,বাধ্য হয়েই বাড়ির আশপাশ এলাকায় খোঁজা খোজি করতে থাকে।এমতাবস্থায় পরিবার সমেত আশপাশ এলাকার লোকজনদের চোখে পড়ে বাড়ির পাশ্ববর্তী একটি গাছের ডালে ওর দেহ ফাঁসিতে ঝুলে রয়েছে।এই দৃশ্য পরিলক্ষিত করে পরিবারের আপন জনেরা কান্নায় ভেঙে পড়ে।পরবর্তীতে বিষয়টি জানানো হয় পানিসাগর থানাতে।খবর পেয়ে পানিসাগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মৃত দেহ উদ্ধার করে নিয়ে আসে পানিসাগর মহকুমা হাসপাতালের মর্গে।ময়না তদন্ত শেষে মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয় পরিবারের হাতে।মৃতার পরিবার সুএে জানানো হয় যে,ফাঁসিতে আত্মহত্যার মতো তেমন কোন পরিবেশ বা পরিস্থিতি ওদের পরিবারে ঘটেনি।

তবে কেনই বা আজ পরিবারের একমাএ উপার্জনশীল হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়, তা সঠিক ভাবে বলা সম্ভব নয়।মৃতার পরিবার সুএে জানা গেছে পরিবারে ছোট্ট একটি ছেলে সন্তান সহ স্ত্রী ও পিতা, মাতা রয়েছেন।পরিবারের একমাএ উপার্জনশীলকে হারিয়ে গোটা পরিবারটি আজ অসহায়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Close Menu