সবুজ ত্রিপুরা
২২ নভেম্বর
মঙ্গলবার
কদমতলা প্রতিনিধিঃ কিছুদিন বিরতির পর আবারো একবার ত্রিপুরা পুলিশের চোঁখে ধুলো দিয়ে গাঁজা বুঝাই কন্টেইনার লরি বহিঃরাজ্যে বেরিয়ে যাওয়ার সময় অসাম চুরাইবাড়ি ওয়াস্ট পোস্টের ইনচার্জ
নিরঞ্জন দাস ঐ গাঁজা বুঝাই লরিটি আটক করতে সক্ষম হন। অর্থাৎ অসাম পুলিশের সাফল্য বারবার প্রমাণিত হচ্ছে। আর এই গাঁজা ধরপাকড় কাণ্ডের দক্ষ অফিসার হিসেবে নিজেকে জাহির করেছেন ওয়াস্ট পোস্টের ইনচার্জ। আজ সোমবার রাত্রি নয়টা নাগাদ ত্রিপুরা সীমান্ত পেরিয়ে অসাম চুরাইবাড়ি পুলিশের নাকা পয়েন্টে আসতেই লরিটিকে সিগন্যাল দেওয়া হয়। পুলিশের আছ পেতেই অন্ধকারে গাড়ি রেখে ঘা ঢাকা দেয় চালক।
হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
অবশ্য পরে পুলিশ গাড়িটি সম্পূর্ণ তল্লাশি করে গাড়ির গোপন কেবিন থেকে ৪১টি প্যাকেটে মোট চারশো দশ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। যার কালোবাজারি মূল্য প্রায় একচল্লিশ লক্ষ টাকা বলে জানান ইনচার্জ।পুলিশ গাড়ির HR55P-6819 নাম্বর মূলে চালকের বিরুদ্ধে ধরপাকড়ের অভিযান অব্যাহত রেখে
এন ডি পি এস আইনে মামলা রুজু করেছে। তবে গাঁজা ধরপাকড় কান্ডে ইনচার্জ নিরঞ্জন দাস করিমগঞ্জ জেলা পুলিশের নাম উজ্জ্বল করেছেন। এই গাঁজা আটকে হাবিলদার মোহন লাল দাস,সালাউর রহমান চৌধুরী, ফাহাদুল ইসলামরা ও লোহিত বরন চন্দ যথেষ্ট চতুরতার ও তৎপরতার প্রমাণ দিয়েছেন।
0 মন্তব্যসমূহ