সবুজ ত্রিপুরা
১৩ জুন
সোমবার
তেলিয়ামুড়া প্রতিনিধিঃ ত্রিপুরা রাজ্যে সাংবাদিক নিগ্ৰহ নতুন কোন ঘটনা নয়, এই ঘটনা যেন ট্যাডিসনে পরিণত হয়েছে।
খাকি উর্দিধারি পুলিশের সামনেই প্রকাশ্যে আসাম আগরতলা জাতীয় সড়কের তেলিয়ামুড়ার অম্পি চৌমুহনীতে কর্তব্যরত সাংবাদিককে পেটালাও খাকি উর্দি ধারী পুলিশের ভূমিকা ছিল নিস্কর্মার মতো। পুলিশ যেন নির্বোধীতার মতো সাংবাদিক পেটানোর দৃশ্য ঢুগ গিলছিল। রাস্তায় সংবাদে প্রকাশ,, রবিবার সন্ধ্যায়
হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
তেলিয়ামুড়া অম্পি চৌমুহনি'তে কোন এক বিষয়কে কেন্দ্র করে দুই যুবকের মধ্যে বচসা বাঁধে। ঘটনাস্থলে প্রচুর সংখ্যক লোক জড়ো হয়। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় পুলিশ এবং সাংবাদিক। ঘটনার খবর পেয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে কয়েকজন দুষ্কৃতিকারী সাংবাদিক রাহুল পালের উপর অতর্কিত ভাবে হামলা চালায়। মুহূর্তের মধ্যেই পুলিশের সামনে সাংবাদিক রাহুল'কে এলোপাথাড়ি ভাবে পেটাতে থাকে। মুহুর্তের মধ্যে সাংবাদিকের গলায় থাকা স্বর্ণের চেইন সহ হাতের আঙ্গুলে থাকা দুইটি আংটি ছিনিয়ে নেয় দুস্কৃতিকারীরা। পরে কর্মরত সাংবাদিকরা এই খবর শুনতে পেয়ে তেলিয়ামুড়া থানার দারস্থ হয়। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় থানার সেকেন্ড ও.সি রঞ্জন বিশ্বাস (এস.আই) কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে দুর্ব্যাবহার সহ তাচ্ছিল্য আচরণ করতে থাকে। যদিও থানার ও.সি
সুবিমল বর্মন এমন ঘটনা প্রত্যক্ষ করে সহযোগিতা করে সাংবাদিকদের। সাংবাদিকের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়। পুলিশ মামলা হাতে নিয়ে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযুক্তদের মধ্যে থেকে শান্তু দেববর্মা ও বাপন দাসকে রবিবার রাতেই আটক করে।
0 মন্তব্যসমূহ