সবুজ ত্রিপুরা
১৪ জুন
মঙ্গলবার
কদমতলা প্রতিনিধিঃ আসাম রাজ্যর করিমগঞ্জ জেলার নিলামবাজার ট্রাফিক পুলিশের চালকদের হয়রানি দির্ঘদিনের।কিন্তু আজ একটু ব্যাতিক্রমী ঘটনা ঘটল। উল্লেখ্য ত্রিপুরা
রাজ্যর কদমতলা এলাকার জৈনিক আপতাব উদ্দিন ও তার স্ত্রী সংবাদমাদ্যমকে বলেন,তাদের ছেলে আসামের করিমগঞ্জ জেলার বদরপুরে একটি বেসরকারী ঙ্কুলের হোস্টেলে লেখা পড়া করছে।সে মর্মে আজ ছেলের সঙ্গে দেখা করে বদরপুর থেকে ত্রিপুরার উদ্দেশ্য যাত্রা শুরু করেন নিজের বাইক দিয়ে।কায়স্তগ্রাম রেলওয়ে গেইটে আসার পর নিলামবাজার ট্রাফিক পুলিশ তদন্ত
হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
শুরু করে।যথারীতি বাইকের সব কাগজপত্র টিকটাক থাকায় তারা বলে স্ত্রীর মাথায় হেমলেট নেই কেন, তার জন্য দুই হাজার টাকা দাবি করে বসে।দাবি মতো টাকা না দেওয়ায় শুধুমাত্র পুরুষ পুলিশ কর্মীরা সম্পুর্ন অমানবিক ভাবে বাইক থেকে টেনে হেচড়ে নামায়।এমনকি থানাতে নিয়ে গিয়ে ভিবিন্ন কুপ্রস্তাব দিতে থাকে পুলিশরা।যে প্রস্তাবটা গণমাধ্যমে প্রকাশ করা অসম্ভব।দুপুর দুইটা থেকে বিকেলে পাচটা পযর্ন্ত থানার বিতরে বিভিন্ন কুপ্রস্তাব শুনার পাশাপাশি বসে থাকতে হয় তারা।সন্দার প্রাকমুহুর্তে কয়েকজন সাংবাদিক থানায় উপস্থিত হলে তাদের কাছে বিষয়টি জানালে শেষ পযর্ন্ত পুলিশরা ছেড়ে দেয়।আপতাব উদ্দিনের স্ত্রী আরও বলেন,তিনি বহিরাজ্যর মহিলা অথচ তার স্বামীর মাথায় হেমলেট সহ যাবতীয় কাগজপত্র টিকটাক রয়েছে।শুধুমাত্র তার মাথাটা খালি রয়েছে কারণ তিনি মাথায় হেমলেট পরলেই অশস্তি ভাব হয়।মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে একজন বহিরাজ্যর মহিলাকে ছেড়ে দিতে পারে কিন্তু তা না করে অতিরিক্ত ভাবে দুই হাজার টাকা দাবি করে এবং অসব্য আচরণ করতে তাকে।
প্রধানমন্থী নরেন্দ্র মোদি শুধু টেলিভিশনে বলে থাকেন বেটি বাচাও বেটি পড়াও কিন্তু আসামে এর বাস্তবতা কিছুই নেই। তিনি নিলামবাজার ট্রাফিক পুলিশের উপযুক্ত শাস্তির জন্য আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্থ বিশ্ব সর্মার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
0 মন্তব্যসমূহ