ভাবে বেশ কিছু বাইক চালকরা থানা থেকে বেরিয়ে যান কিংবা থানায় পুলিশের সামনে দিয়েই প্রবেশ করে। এগুলা থেকে অনেকেই বলাবলি করছেন দুর্ঘটনার ক্ষেত্র রচিত হচ্ছে পুলিশে নীরব ভূমিকা জন্য।অন্যদিকে একাংশ ব্যবসায়ীরা বিশেষ করে মুরগি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ হচ্ছে পুলিশ যান দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হলেও এক প্রকার হয়রানি করছে সাধারণ মুরগি ব্যবসায়ীদের, যাদের দূর-দূরান্তের বিভিন্ন জায়গা থেকে মুরগি কিনে নিয়ে আসার পথে তাদেরকে দীর্ঘক্ষণ রৌদ্রের মধ্যে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় যার ফলে প্রায় সবই অধিকাংশ মুরগি রাস্তার মধ্যেই পড়ে যায় এর দরুন ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে অভিযোগ।একটা বিষয় পরিষ্কার তেলিয়ামুড়া জুড়ে বেপরোয়া এবং হেলমেট বিহীন ভাবে বাইক স্কুটির দাপাদাপি অব্যাহত। আর অন্যদিকে তেলিয়ামুড়া থানার পুলিশ ব্যস্ত যান চালকদের হয়রানী করার জন্য।
প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার পেছনে বাইক কিংবা স্কুটির এরকম বেপরোয়া গতি দায়ী থাকলেও পুলিশ প্রশাসন কোন অজ্ঞাত কারণে দৃঢ় ভূমিকা পালন করতে পারছেন না। এনিয়ে সাধারণের মধ্যে প্রচণ্ড ক্ষোভ বাড়ছে।একাংশ শুভবুদ্ধি মহল থেকে বারবার প্রশ্ন পড়তে শুরু করে দিয়েছে যান দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সর্বাগ্রে যেটা প্রয়োজন বেপরোয়াভাবে চলতে থাকা বাইক কিংবা স্কুটির গতি নিয়ন্ত্রণ করা, হেলমেট বিহীন ভাবে যাতে কোনোভাবেই বাইক আরোহী কিংবা সহযাত্রীরা না চলতে পারে সে ব্যাপারে পুলিশের দৃঢ় ভূমিকা গ্রহণ করা । কিন্তু মোটা টাকার মাইনে পেলেও তেলিয়ামুড়া থানার পুলিশ বাবুরা এক্ষেত্রে একপ্রকার ঘুমিয়ে থাকাটাই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন।
0 মন্তব্যসমূহ