অন্যান্য দিন সন্ধ্যা সাতটায় ছুটি দেয় সুমিত রায়।সোমবার সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত মেহেরবানীতে না ফিরে আসায় খুঁজাখুঁজি শুরু করে দেয় মেহেরের পিতা মাতা। তন্ন তন্ন করে আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধু-বান্ধব সবার বাড়িতে খোঁজ নেয় মেহেরের। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি।কান্নায় ভেঙে পড়েছে মেহেরের পিতা-মাতা আত্মীয়-স্বজন। শেষ পর্যন্ত বাধ্য হয়ে গতকাল রাত্রিবেলায় বিশালগড় মহিলা থানায় জিডি এন্ট্রি করেন। ২৪ ঘন্টা পার হয়ে যাওয়ার পরও মেহেরের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। পুলিশ এখন পর্যন্ত মেহেরের সন্ধান পায়নি।
কান্নায় ভেঙে পড়েছে মেহেরের পিতা-মাতা। তারা সন্দেহ করছে কোন পাচারকারীর খপ্পরে পড়েছে কিনা মেহের। না না দুশ্চিন্তায় ভুগবে মেহেরের পিতামাতা এবং আত্মীয়-স্বজন। তারা পুলিশ প্রশাসনের নিকট বিনম্রভাবে আবেদন করেছে যাতে মেহেরের তল্লাশির ব্যাপারে জোরদার ভূমিকা গ্রহণ করে বিশালগড় মহিলা পুলিশ। মেহেরের নিখোঁজ হওয়ার খবরটি মেহেরের পিতা মাতা গ্রামের প্রধানকেও বিষয়টি জানিয়েছেন। প্রাইভেট পড়তে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা গ্রামে। একমাত্র মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন মেহেরের পিতা মাতা ।
0 মন্তব্যসমূহ