সন্দেহের বশত এলাকাবাসীরা পলাশ সরকার কে আটক করে উত্তম-মধ্যম দেয়। পরে এই ঘটনার বিষয়টি তেলিয়ামুড়া থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পলাশ সরকার সহ দুই সন্তানের জননীকে থানায় নিয়ে আসে। এদিকে আটককৃত যুবক পলাশ সরকার জানায়, তিং-উৎসব শেষ করে ওই মহিলাকে সে তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মনিরাম পাড়ায় গিয়েছিল। অপরদিকে পুলিশ জানায়, ওই যুবকের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীরা অসংলগ্নতার অভিযোগ করে।
যদিও ঘটনাটি পুলিশ তদন্ত করে দেখছে।তবে উল্লেখ্য থাকে, আনুমানিক প্রায় ছয় মাস পূর্বে ২৯ কৃষ্ণপুর বিধানসভা কেন্দ্রের শাসক দলের এক নেতাকে নারী সংক্রান্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাত-পা বেঁধে প্রকাশ্য রাস্তায় বেধড়ক উত্তম-মধ্যম দিয়ে ছিল স্থানীয় জনগণ। তাকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছিল আরো এক বিজেপি নেতা। আর ওই গুণধর বিজেপি নেতার সু-পূত্র হল এই পলাশ।তবে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র মারফত খবর, ওই মহিলার স্বামী আসাম রাইফেলস-এ কর্মরত। স্বামী বাড়িতে অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়েই এই কুকর্ম সংগঠিত করে পলাশ এবং ওই মহিলা।তবে তেলিয়ামুড়ার বুধবারের এই ঘটনা থেকে স্পষ্টত যে তেলিয়ামুড়া যৌন ব্যাবসার বাড়বাড়ন্ত চলছে সে ক্ষেত্রে নির্বিকার মাথাভারী পুলিশ প্রশাসন।
0 মন্তব্যসমূহ