চুরাইবারি ফরেস্ট রিজাভ এলাকা থেকে সেগুন গাছ কেটে এই সমস্ত অবৈধ কেবিনেট গুলিতে এনে কাঠ ও সামগ্রী বিক্রি হয় বলে বরাবরই অভিযোগ উঠে। ফরেস্ট লাইসেন্স ছাড়া বহু অবৈধ কেবিনেট চলছে। এসডিএফও অক্ষয় কুমার জানান ফুলবাড়ির এই বাড়ির থেকে আনুমানিক ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকার কাঠ উদ্ধার করা হয় ।
যারা অবৈধভাবে কেবিনেট চালাবে তাদের বিরুদ্ধে বন দপ্তরের অভিযান চলবে।তার আবেদন ফরেস্ট লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করুন আমরা আপনাদের সর্বপ্রকার সাহায্য করবো। উদ্ধারকৃত কাঠগুলি চুরাইবাড়ি ফরেস্ট বিট অফিসে নিয়ে আসা হয়। বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা হতে পারে।
0 মন্তব্যসমূহ