কল্যাণ দপ্তর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানের শুরুতে ড. বি আর আম্বেদকরের মূর্তিতে পুন্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন উপমুখ্যমন্ত্রী জিষ্ণু দেববর্মা। এরপর পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন তপশিলি জাতি কল্যাণ মন্ত্রী ভগবান চন্দ্র দাস, বিধায়ক ড. দিলীপ দাস, বিধায়ক রেবতী মোহন দাস, বিধায়ক রঞ্জিত দাস, পশ্চিম ত্রিপুরা জিলা পরিষদের সভাধিপতি অন্তরা সরকার দেব প্রাক্তন অধ্যক্ষ জিতেন সরকার, তপশিলি জাতি কল্যাণ দপ্তরের প্রধান সচিব এল এইচ ডার্লং অধিকর্তা সন্তোষ দাস সহ অন্যান্যগণ। পরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় উপমুখ্যমন্ত্রী বীষণু দেববর্মা বলেন, ড. আম্বেদকর বিদগ্ধ রাজনীতিবিদ ও বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন। দেশ ওনাকে ভারতের সংবিধানের জনক বলে জানে।
উপমুখ্যন্ত্রী বলেন, ড. আম্বেদকর সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠার কাজ করেছিলেন। সর্বদাই পিছিয়ে পড়া মানুষ ও সমাজের কল্যাণে ব্রতী ছিলেন। উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাজ্য সরকারও ড. আম্বেদকরের মত অনুসারণ করে চলেছে। তিনি বলেন, সমাজকে শক্তিশালী করতে হলে, সবকা সাথ, সবকা বিকাশ বাস্তবায়িত করতে হলে সমাজের অন্তিম ব্যক্তিকে সামনে নিয়ে আসতে হবে।
এটা প্রত্যেক সরকারের দায়িতৃ। তপশিলি জাতি কল্যাণ মন্ত্রী ভগবান চন্দ্র দাস সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় জানান, ড. আন্বেদকর পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সংবিধান রচনা করে গেছেন। সংবিধানকে ভিত্তি করে দেশ আজ আনেকদুর এগিয়ে গেছে। অনুষ্ঠানে শচীন দেববর্মণ স্মৃতি সংগীত মহাবিদ্যালয়ের শিল্পীগণ দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশন করেন।
0 মন্তব্যসমূহ