বিশালগড়প্রতিনিধিঃ ঘটনার বিবরণে জানা যায় দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে গোকুলনগর রাস্তার মাতা চৌমনীতে ট্রাফিক ব্যবস্থা ছিল কিন্তু হঠাৎ এক থেকে দেড় বছর যাবত গোকুলনগর রাস্তারমাথা চৌমুনী থেকে ট্রাফিক কর্মী তুলে
নেওয়া হয়। যার খেসারত দিতে হচ্ছে যানচালক থেকে শুরু করে পথচলতি জনগণের। কিন্তু ট্রাফিকের ব্যবস্থা সঠিকভাবে না থাকায় বিশালগড় মহকুমা এলাকাজুড়ে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটে যাচ্ছে কিন্তু সেই বিষয়ে ট্রাফিক দপ্তরের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি। গতকাল রোজ সোমবার বিশালগড় মহকুমা এলাকায় ছোটবড় দুইটি দুর্ঘটনা ঘটে এতে আহত হয় একজন মৃত্যু হয় কিন্তু ট্রাফিক দপ্তরের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের কোনো হেলদোল নেই সেই বিষয়ে। মঙ্গলবার সকাল ১০:৩০ নাগাদ গোকুলনগর রাস্তারমাথা চৌমুহনীতে ট্রাফিক ব্যবস্থা না
থাকায় বাজারের এক ব্যবসায়ী সংবাদমাধ্যমের কাছে দ্বারস্থ হলেন তিনি জানান গোকুলনগর রাস্তারমাথা চৌমনী তে অতিসত্বর ট্রাফিক কর্মীর ব্যবস্থা করতে হবে পাশাপাশি তিনি জানান বর্তমানে পিকনিক মরশুম চলছে আরশি পিকনিক মরশুমে প্রতিদিন সকাল থেকে যানজট লেগে থাকে
যেকোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে তাই সংবাদমাধ্যমের কাছে দ্বারস্থ হয়ে ট্রাফিক দপ্তরে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন অতিসত্বর ট্রাফিক ব্যবস্থা করার জন্য। তিনি আরো জানান গোকুলনগর রাস্তার মাতা চৌমনী তে ট্রাফিক কর্মীর ব্যবস্থা করার জন্য কয়েকবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছিল কিন্তু এরপরও টনক নড়েনি ট্রাফিক দপ্তরের।
0 মন্তব্যসমূহ