সবুজ ত্রিপুরা
১৩ জানুয়ারি
শুক্রবার
তেলিয়ামুড়া প্রতিনিধিঃ ২০১৮ সালে বিজেপি সরকার রাজ্যের প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে জনগণদের দাবি-দাওয়া গুলিকে পূরণ করে চলেছে। আর এই সাধারণ মানুষজনদের দাবি অনুযায়ী
রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক তথা তেলিয়ামুড়া বিধানসভার কেন্দ্রের বিধায়িকা কল্যাণী রায় সচেষ্ট ভূমিকা পালন করে চলেছে।তেলিয়ামুড়া বিধানসভা কেন্দ্রের হাওয়ায় বাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের করকরি এলাকাবাসীরা দীর্ঘ ২৫ বছরের বামফ্রন্ট পরিচালিত সরকারের প্রশাসনিক ব্যাবস্থা একটি স্থায়ী সেতুর জন্য আবেদন নিবেদন জানিয়ে থাকলেও কর্ণপাত করেনি তৎকালীন নেতা মন্ত্রী থেকে সরকারি আমলা'রা। ওই এলাকায় বর্তমানে প্রায় ৩৫০ পরিবারের বসবাস। ওই এলাকার বসবাসকারী বেশীরভাগ পরিবারই কৃষি কাজের উপর নির্ভর করে সংসারের যাবতীয় ভরণপোষণ করে আসছে আদিকাল থেকে। তৎকালীন সরকারের কাছে ওই এলাকার বসবাসকারী প্রত্যেকটি পরিবারের দাবি ছিল একটি সেতু নির্মাণের। কিন্তু সাধারণ জনগণদের দাবি'কে আমল দেয়নি তৎকালীন প্রশাসন। ২০১৮ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য এবং মানুষের দাবিগুলিকে পূরণ করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। রাজ্য বিধানসভার
হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
মুখ্য সচেতক তথা তেলিয়ামুড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়িকা কল্যাণী রায়ের প্রচেষ্টায় করকরি এলাকার বসবাসকারী মানুষজনদের দাবি বাস্তবায়ন হয়েছে। নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে শুদ্ধ ছড়ার উপর মানুষজনদের চলাচলের জন্য ফুট ব্রিজ। আর এই ব্রিজ এলাকাবাসীরা আনন্দিত ও খুশি। কিন্তু উদ্বোধনের আগের দিন রাতের আঁধারে একদল দুষ্কৃতিকারী ওই ব্রিজের সামনে লাগানো ফলক'টি ভেঙ্গে ফেলে। যদিও এ ব্যাপারে সরাসরি তেলিয়ামুড়ার বিধায়িকা কল্যাণী রায় সিপিআইএমের দুষ্কৃতিকারীদের দিকে আঙ্গুল তোলেন। এদিকে পশ্চিম তেলিয়ামুড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পুলিনপুর ব্রিজ সংলগ্ন জাতীয় সড়ক থেকে লেম্বুছড়া
যাওয়ার রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় রয়েছিল। পথ চলতি মানুষ সহ এলাকাবাসীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল সরকারিভাবে যেন রাস্তাটির সংস্কারের মাধ্যমে চলাচলের উপযুক্ত করে দেওয়া হয়। রাজ্য বিধানসভার মুখ্য সচেতক তথা বিধায়িকা কল্যাণের প্রচেষ্টায় পেপার স্টাইলস বিছিয়ে পথ চলাচলের উপযুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। আর এই কাজে বেজায় খুশি এলাকাবাসীরা।
0 মন্তব্যসমূহ