কিন্তু বন্ধন ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সঞ্জয় দাস ওই পরিমাণ টাকা দিয়ে বাজাজ ইন্সুরেন্স করে অঞ্জনা ভৌমিকের নামে। এছাড়াও অঞ্জনা ভৌমিক আরও এক লাখ টাকা গচ্ছিত রাখে তুইসিন্দ্রাই স্থিত বন্ধন ব্যাংকে। বৃহস্পতিবার অঞ্জনা ভৌমিক জানতে পারেন সঞ্জয় দাস দুই লাখ টাকার এম আই পলিসি না করে বাজাজ ইন্সুরান্স করে। এ নিয়ে অঞ্জনা ভৌমিক ওই ব্যাংকে গিয়ে সঞ্জয়কে এব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে সঞ্জয় অঞ্জনাকে বাজাজ ইন্স্যুরেন্স সম্পর্কে বোঝাতে থাকে। এক সময় অঞ্জনা ভৌমিক জুতো নিয়ে সঞ্জয় কে মারার জন্য উদ্যত হয়। মুহুর্তের মধ্যে ব্যাংক চত্বরে মানুষজন জড়ো হয়। পরে অঞ্জনা বন্ধন ব্যাংকে তালা লাগিয়ে দেয়।
খবর যায় ব্যাংকের শাখা সঞ্চালকের কাছে। শাখা সঞ্চালক পরে অঞ্জনা ভৌমিককে আশ্বস্ত করে বলেন চলতি বছরের আগামী এপ্রিল মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে সব টাকা ফেরত দেওয়া হবে। আদতে বন্ধন ব্যাংকের সাথে বাজাজ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির রফা আছে। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সঞ্জয় দাসের মতো ব্যক্তিরা বন্ধন ব্যাংকের সুনাম ক্ষুন্ন করতে চাইছে। এমন সুনাম অর্জনকারী ব্যাংক খুব সহসাই হতাশার ছাপ দিয়ে আসবে সঞ্জয় দাসের মত ব্যক্তির দ্বারা।
0 মন্তব্যসমূহ