ছেড়ে দেওয়ার জন্য। অন্যদিকে এ বিষয়টা নিয়ে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে নারাজ বনবিভাগের কর্মীরা।ঘটনার বিবরণে জানা যায়, তেলিয়ামুড়া জুম বাড়ি সহ বিস্তীর্ণ এলাকার বালুর গুণগতমান ভালো হওয়ার দরুন,এই বালুর বাজারের চাহিদাও বেশি। দীর্ঘদিন ধরেই তেলিয়ামুড়ার জুম বাড়ি সহ বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বালু ব্যবসায়ীরা বালুর ব্যবসা করছেন। কখনো বৈধ পথে আবার কখনো অবৈধ পথে। বিভিন্ন অদৃশ্য শক্তির আশীর্বাদে বালি মাফিয়ারা এতটাই বলীয়ান যে কোনভাবেই বন দপ্তরকে তোয়াক্কা করছেন না।
মঙ্গলবার যথারীতি বন দফতরের কর্মীরা রুটিন পেট্রোলিং এর সময় জুমবাড়িতে দু-দুটি অবৈধভাবে বালু পাচারকারী গাড়ীকে আটক করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় নিজেদের হেফাজতে নিয়ে নেয় বনকর্মীরা।কিন্তু এ বিষয়ে কি কারনে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে বনকর্মীরা মুখ খুলতে চাইছে না? এই ঘটনা নিয়ে বন দপ্তরের ভূমিকা প্রশ্নচিহ্নের মুখে। নাকি এর পেছনে রয়েছে বিরাট অংকের খেলা ।
0 মন্তব্যসমূহ