তারা বিভিন্ন ধরনের যাত্রীবাহী গাড়ি চালক ও যাত্রীদের থামিয়ে পথ সুরক্ষা সম্পর্কে বিস্তর জানান দেবার পাশাপাশি যান বাহনের কাগজপত্রাদি খতিয়ে দেখেন ও বিভিন্ন বাইক চালক এবং আরোহীদের থামিয়ে হেলমেট পরিধান ব্যাপারে সতর্ক করে দেন।এদিন প্রশাসনের পক্ষে বিভিন্ন যান বাহন চালকদের বিরুদ্ধে দেড়`শটি মামলা রজু করার পাশাপাশি এক হাজার টাকা জরিমানাও আদায় করা হয়।বিভাগীয় কর্তাদের কথায় একা পরিবহন বিভাগ ও পুলিশের পক্ষে সবকিছু সামলে উঠা সম্ভব নয়।কেননা অসাবধানতাবশত প্রতি বছর রাজ্যে প্রায় দেড়লক্ষাধিক লোক দুর্ঘটনার শিকার হন।অনেকে দৈনন্দিন কাজ কর্মের তাগিদে ছুটাছুটি করতে গিয়ে পথ দুর্ঘটনার শিকার হন।
যাত্রীদের অসাবধানতা ও চালকদের বেপরোয়া মনোভাবেই প্রতিটি দুর্ঘটনার জন্য দায়ি।এদিন এনফোর্সমেন্ট বিভাগের কর্মীরা প্রত্যেককে সড়ক সুরক্ষা জনিত টিপস বাতলে দিয়ে বলেন যে ওকোজো গাড়িতে করে কেহ যেন চলাচল না করেন।তৎসঙ্গে মাত্রাধিরিক্ত যাত্রী বহনেও যেন সচেতন যাত্রীরা সরব হন ও চালকরা যাতে সিট বেল্ট পরিধান করে ট্রাফিক বিধি অনুসরণ করে গাড়ি চালান সে ব্যপারে নজর দিতে হবে।কেননা আগামি একত্রিশ ডিসেম্বরের পর থেকে সড়ক সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে প্রশাসন আর কাউকে রেয়াত করবে না।
0 মন্তব্যসমূহ