সবুজ ত্রিপুরা, পানিসাগর প্রতিনিধি, ০৪ এপ্রিল : করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশেষতঃ হাটে-বাজারে ভীড় ঠেকাতে উত্তর জেলার পানিসাগরের জলাবাসায় গ্রাম পঞ্চায়েত এবং জলাবাসা বাজার কমিটি ও মোটরস্ট্যান্ড কমিটি কর্মকর্তাগণ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
জলাবাসা অঞ্চলের বাজার-হাটকে পূর্বের স্থান থেকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তারা। পানিসাগর মহকুমার জলাবাসা বাজার এলাকায় সামাজিক দূরত্বকে বজায় রেখেই সকলে কাজ করছেন।
জানা গেছে, জলাবাসা বাজার এলাকার ও আশেপাশের প্রায় ৫ টি গ্রামের বসবাসকারীরা সপ্তাহে দু'দিন এই বাজারে কেনাবেচা করতে আসেন। তাই লকডাউন চলাকালীন সময় ভীড় রোধে জলাবাসা বাজারের স্থায়ী ব্যবসায়ী বাজার শেডগুলোকে খালি করে জলাবাসা মোটরষ্ট্যান্ড এলাকায় শাকসবজি, মাছ-মাংসের দোকান রাস্তার দু'ধারে ১০ থেকে ১৫ হাত দূরে দূরে বসানো হয়েছে।
জলাবাসা বাজার কমিটির সভাপতি শ্রী সুধন্য কুমার নাথের সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান যে, আগামী নির্দেশ জারি না করা পর্যন্ত জলাবাসা বাজারের হাট বারগুলি মোটরস্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তার দুই পাশে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আরও জানা গেছে যে, এলাকার সাধারণ নাগরিকবৃন্দ লকডাউন এর বিধি নিষেধগুলো যথোপযুক্তভাবে পালন করার চেষ্টা করছেন।
জলাবাসা অঞ্চলের বাজার-হাটকে পূর্বের স্থান থেকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তারা। পানিসাগর মহকুমার জলাবাসা বাজার এলাকায় সামাজিক দূরত্বকে বজায় রেখেই সকলে কাজ করছেন।
![]() |
জলাবাসায় বাজার স্থানান্তরিত করে মোটরস্ট্যাণ্ড এলাকায় দূরত্ব বজায় রেখে কেনাবেচা। ছবি : রমাকান্ত দেবনাথ। |
জানা গেছে, জলাবাসা বাজার এলাকার ও আশেপাশের প্রায় ৫ টি গ্রামের বসবাসকারীরা সপ্তাহে দু'দিন এই বাজারে কেনাবেচা করতে আসেন। তাই লকডাউন চলাকালীন সময় ভীড় রোধে জলাবাসা বাজারের স্থায়ী ব্যবসায়ী বাজার শেডগুলোকে খালি করে জলাবাসা মোটরষ্ট্যান্ড এলাকায় শাকসবজি, মাছ-মাংসের দোকান রাস্তার দু'ধারে ১০ থেকে ১৫ হাত দূরে দূরে বসানো হয়েছে।
জলাবাসা বাজার কমিটির সভাপতি শ্রী সুধন্য কুমার নাথের সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান যে, আগামী নির্দেশ জারি না করা পর্যন্ত জলাবাসা বাজারের হাট বারগুলি মোটরস্ট্যান্ড এলাকায় রাস্তার দুই পাশে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আরও জানা গেছে যে, এলাকার সাধারণ নাগরিকবৃন্দ লকডাউন এর বিধি নিষেধগুলো যথোপযুক্তভাবে পালন করার চেষ্টা করছেন।
0 মন্তব্যসমূহ