পানিসাগর প্রতিনিধি, ২৫ মার্চ : করোনা ভাইরাসের জেরে বিশ্বজুড়ে চলছে আতঙ্কের বাতাবরণ। এরই মধ্যে অর্থ লোভী এক দল কালোবাজারি মানুষ, সুযোগ বুঝে সাধারন জনগনের পকেট কাটতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। জনগণের একমাত্র বাঁচার অবলম্বন খাদ্য সামগ্রী নিয়েও কালোবাজারি করছে তারা। বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, আলু, পেঁয়াজের মত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে কৃত্রিম সংকটের বাহানা সৃষ্টি করে অধিক মুনাফা কামাইতে মেতে উঠেছে।
গতকাল থেকে গোটা উত্তর জেলা জুড়ে প্রতিটি বাজারে এই চিত্র প্রকাশ্যে চলে আসছে। লক ডাউনের নামে পানিসাগর বাজারের কতিপয় পাইকারি বিক্রেতার প্ররোচনার সুযোগ নিয়ে ছোট ছোট ব্যাবসায়ীরাও এদের সাথে হাত মিলিয়ে এই খেলায় মেতে উঠেছে। বিশেষ করে আলু, পিয়াজের দাম বিগত কিছুদিনের তুলনায় কিলো প্রতি দশ থেকে কুড়ি টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা অধিক মূল্যবৃদ্ধির কারন জানতে চাইলে বিক্রেতা গন সঠিক সদুত্তর দিতে না পেরে সব দায় চাপিয়ে দিচ্ছে পাইকারি বিক্রেতাদের উপর।এদের দাবি পাইকারি বিক্রেতাগন তাদের কাছথেকে কিলো প্রতি দশ হইতে পনেরো টাকা করে বেশি মূল্য নিচ্ছে। এদের এই গেঁড়াকলে পরে সাধারণ জনগনকে অধিক মাশুল গুনতে হচ্ছে। গতকাল বিকেল থেকেই পানিসাগর বাজারে এই ধরনের বানিজ্য চলাকালীন সময়ে নিরুপায় ক্রেতারা বিষয়টি স্হানীয় সংবাদ মাধ্যমের নজরে নিয়ে এলে, সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা ঘটনার সত্যতা খোজতে প্রথমেই পানিসাগর সরকারি রেগুলেটেড মার্কেটে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছে রুপান্তরিত হয়ে যায় । এই নিয়ে বাজারের কতিপয় কিছু সব্জি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অত্যাধিক হারে কাঁচা মাল বিক্রির কারণ জানতে চাইলে কিছু সংখ্যক অসাধু ব্যবসায়ী তর্ক তে লিপ্ত হয়ে পরে। তাদের রক্তচক্ষুর ভয়ে সাধারণ ক্রেতা নীরব ভূমিকা পালন করে ।
লক ডাউন হওয়ার আগাম আভাস পেয়ে,কিছু সংখ্যক ব্যবসায়ীর বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে স্থানীয় সংবাদ কর্মীগণ পানিসাগর মহকুমা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় এবং এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করার আবেদন জানান। অসাধু ব্যবসায়ী দের সংবাদ পাওয়া মাত্র পানিসাগর মহকুমা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মহকুমা শাসক শ্রীমতী লাল নুননেইমি ডার্লং, ডিসি শ্রী দীপঙ্কর দাস ডিসি শ্রী রাজু দেব, মহকুমা পুলিশ আধিকারিক শ্রী অভিজিৎ দাস সহ অন্যান্য আধিকারিকবৃন্দ। তবে মহকুমাশাসকের উপস্হিতির আগাম টের পেয়ে বাজারের ব্যাবসায়ীরা আলু,পিয়াজের দাম যথারিতি সমতায় রাখে।তবে বাজারে উপস্থিত ক্রেতারা অভিযোগ করেন যে,মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকদের উপস্হিতিতে ব্যবসায়ীরা দ্রব্যমূল্য নিয়ে মিত্যে কথা বলছে। এমনকি প্রশাসনের আধিকারিকদের বাজার ত্যাগের পরবর্তীতে পুনরায় ব্যবসায়ীরা বর্ধিত মূল্যে বিক্রি করছে বলে খবর আসে।
আজ সকালেও পানিসাগর বাজারে পাইকারি দোকানগুলোর প্রতি এই ধরনের অভিযোগ পরিলক্ষিত হয়। পাশাপাশি খুছরো ব্যবসায়ীরাও পাইকাটি বিক্রেতাদের নাম বাঘিয়ে আরও অধিক মুনাফা কামাতে ব্যস্ত থাকে। তবে মহকুমা প্রশাসনের পক্ষথেকে আবারো আজ সকালে পুনরায় পানিসাগর বাজারে তল্লাসি অভিযান চালানো হয়।যদিও এই ব্যাপারে সঠিক কোন অভিযোগের সত্যতা মিলেনি। তবে মহকুমা প্রশাসনের অবর্তমানে অবৈধ বানিজ্য চলছে রমরমিয়ে এই অভিযোগ ক্রেতাগনের। লক আউটের মধ্যে এই ধরনের অবৈধ বানিজ্যে সাধারণ মানুষ ও নিরীহ জনগনকে বিরাট সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে বলে ধারণা মহকুমা বাসীর।
![]() |
সংবাদ মাধ্যম কর্মীরা সব্জি বিক্রেতাদের মূল্য বৃদ্ধির কারণ জিজ্ঞাসা করছেন। ছবি : রমাকান্ত দেবনাথ। |
গতকাল থেকে গোটা উত্তর জেলা জুড়ে প্রতিটি বাজারে এই চিত্র প্রকাশ্যে চলে আসছে। লক ডাউনের নামে পানিসাগর বাজারের কতিপয় পাইকারি বিক্রেতার প্ররোচনার সুযোগ নিয়ে ছোট ছোট ব্যাবসায়ীরাও এদের সাথে হাত মিলিয়ে এই খেলায় মেতে উঠেছে। বিশেষ করে আলু, পিয়াজের দাম বিগত কিছুদিনের তুলনায় কিলো প্রতি দশ থেকে কুড়ি টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারা অধিক মূল্যবৃদ্ধির কারন জানতে চাইলে বিক্রেতা গন সঠিক সদুত্তর দিতে না পেরে সব দায় চাপিয়ে দিচ্ছে পাইকারি বিক্রেতাদের উপর।এদের দাবি পাইকারি বিক্রেতাগন তাদের কাছথেকে কিলো প্রতি দশ হইতে পনেরো টাকা করে বেশি মূল্য নিচ্ছে। এদের এই গেঁড়াকলে পরে সাধারণ জনগনকে অধিক মাশুল গুনতে হচ্ছে। গতকাল বিকেল থেকেই পানিসাগর বাজারে এই ধরনের বানিজ্য চলাকালীন সময়ে নিরুপায় ক্রেতারা বিষয়টি স্হানীয় সংবাদ মাধ্যমের নজরে নিয়ে এলে, সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা ঘটনার সত্যতা খোজতে প্রথমেই পানিসাগর সরকারি রেগুলেটেড মার্কেটে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছে রুপান্তরিত হয়ে যায় । এই নিয়ে বাজারের কতিপয় কিছু সব্জি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অত্যাধিক হারে কাঁচা মাল বিক্রির কারণ জানতে চাইলে কিছু সংখ্যক অসাধু ব্যবসায়ী তর্ক তে লিপ্ত হয়ে পরে। তাদের রক্তচক্ষুর ভয়ে সাধারণ ক্রেতা নীরব ভূমিকা পালন করে ।
লক ডাউন হওয়ার আগাম আভাস পেয়ে,কিছু সংখ্যক ব্যবসায়ীর বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে স্থানীয় সংবাদ কর্মীগণ পানিসাগর মহকুমা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় এবং এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহণ করার আবেদন জানান। অসাধু ব্যবসায়ী দের সংবাদ পাওয়া মাত্র পানিসাগর মহকুমা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মহকুমা শাসক শ্রীমতী লাল নুননেইমি ডার্লং, ডিসি শ্রী দীপঙ্কর দাস ডিসি শ্রী রাজু দেব, মহকুমা পুলিশ আধিকারিক শ্রী অভিজিৎ দাস সহ অন্যান্য আধিকারিকবৃন্দ। তবে মহকুমাশাসকের উপস্হিতির আগাম টের পেয়ে বাজারের ব্যাবসায়ীরা আলু,পিয়াজের দাম যথারিতি সমতায় রাখে।তবে বাজারে উপস্থিত ক্রেতারা অভিযোগ করেন যে,মহকুমা প্রশাসনের আধিকারিকদের উপস্হিতিতে ব্যবসায়ীরা দ্রব্যমূল্য নিয়ে মিত্যে কথা বলছে। এমনকি প্রশাসনের আধিকারিকদের বাজার ত্যাগের পরবর্তীতে পুনরায় ব্যবসায়ীরা বর্ধিত মূল্যে বিক্রি করছে বলে খবর আসে।
আজ সকালেও পানিসাগর বাজারে পাইকারি দোকানগুলোর প্রতি এই ধরনের অভিযোগ পরিলক্ষিত হয়। পাশাপাশি খুছরো ব্যবসায়ীরাও পাইকাটি বিক্রেতাদের নাম বাঘিয়ে আরও অধিক মুনাফা কামাতে ব্যস্ত থাকে। তবে মহকুমা প্রশাসনের পক্ষথেকে আবারো আজ সকালে পুনরায় পানিসাগর বাজারে তল্লাসি অভিযান চালানো হয়।যদিও এই ব্যাপারে সঠিক কোন অভিযোগের সত্যতা মিলেনি। তবে মহকুমা প্রশাসনের অবর্তমানে অবৈধ বানিজ্য চলছে রমরমিয়ে এই অভিযোগ ক্রেতাগনের। লক আউটের মধ্যে এই ধরনের অবৈধ বানিজ্যে সাধারণ মানুষ ও নিরীহ জনগনকে বিরাট সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে বলে ধারণা মহকুমা বাসীর।
0 মন্তব্যসমূহ